amarbangla

খুলনা জেলা এবং বিভাগ পরিচিতি ও ইতিহাস -Khulna District and Division

 



Introduction and History of Khulna District and Division

খুলনা জেলা পরিচিতি ও ইতিহাস


খুলনা জেলা (জাহানাবাদ নামেও পরিচিত) হলো বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রশাসনিক এলাকা। অবস্থানগত কারণে এটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২] এটি খুলনা বিভাগে অবস্থিত।

ইতিহাস

ঐতিহাসিক ঘটনা প্রায় ৬০০ বছর আগে পীর খানজাহান এই জেলায় এসেছিলেন ধর্ম প্রচারের জন্য। তিনি প্রথমে সুন্দরবন এলাকা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তার বসতি স্থাপন করেন এবং বাগেরহাটের আশেপাশের এলাকায় তার শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। স্বদেশী আন্দোলনের প্রচারের জন্য মহাত্মা গান্ধী ১৯২৬ সালে খালিশপুরে আসেন।

প্রশাসন জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮২ সালে।১২ ডিসেম্বর ১৮৮৪ খুলনা পৌরসভা ঘোষণা করা হয় সালে এবং ১২ ডিসেম্বর ১৯৮৪ সালে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনে উন্নীত করা হয় । খুলনাকে সিটি কর্পোরেশন হিসেবে ঘোষণা করা হয় ৬ আগস্ট ১৯৯০ সালে‌।


অবস্থান ও আয়তন 

খুলনা জেলার উত্তরে যশোরনড়াইল জেলা; দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর; পূর্বে বাগেরহাট জেলা এবং পশ্চিমে সাতক্ষীরা জেলা রয়েছে।[৩] এর আয়তন ৪৩৯৪.৪৫ কিমি²।


উপজেলা সমূহ


খুলনা জেলার উপজেলাগুলি হল 

ভৌগোলিক অবস্থান ও জলবায়ু

খুলনা জেলার অবস্থান বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে। এই জেলার জলবায়ু নাতিষীতোষ্ণ। খুলনা জেলায় জনসংখ্যা ২৩৭৮৯৭১; পুরুষ ১২৪৪২২৬, মহিলা ১১৩৪৭৪৫। মুসলিম ১৮২১১১৯, হিন্দু ৫৪০৬৯৩, বৌদ্ধ ১৫৮১৮, খ্রিস্টান ২৮৯ এবং অন্যান্য ১০৫২।


নদ-নদী

খুলনা জেলায় রয়েছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নদী। এখানকার নদীগুলো হচ্ছে রূপসা নদী, ভৈরব নদ, শিবসা নদী, পশুর নদী, কপোতাক্ষ নদ, নবগঙ্গা নদী, চিত্রা নদী, পশুর নদী, আঠারোবাঁকি নদী, ভদ্রা নদী, বুড়িভদ্রা নদী, শৈলমারী নদী, কাজিবাছা নদী, ডাকাতিয়া নদী, শাকবাড়িয়া নদী, কাঁকরী নদী, ঝপঝপিয়া নদী, তেলিগঙ্গা-ঘেংরাইল নদী, অর্পণগাছিয়া নদী, কুঙ্গা নদী, মারজাত নদী, মানকি নদী, বল নদী, নলুয়া নদী, ঘনরাজ নদী।

শিক্ষা

খুলনা, যশোর শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন। এই বোর্ডে জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা গৃহীত হয়ে থাকে।

খুলনায় একটি প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, একটি সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এখানকার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্য রয়েছেঃ


খুলনা জেলায় শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৫৭.৮১%; পুরুষ ৬৩.২৬%, মহিলা ৫১.৮৩%। বিশ্ববিদ্যালয় ৬, মেডিকেল কলেজ ১, হোমিওপ্যাথিক কলেজ ১, কলেজ ২৭, আর্ট কলেজ ১, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ৬, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৫০।

অর্থনীতি

মূলত কৃষির পাশাপাশি শিল্প নির্ভর অর্থনীতি গড়ে উঠেছে এখানে। এখানে রয়েছে সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি মাছ উৎপাদন কেন্দ্র, জুট মিল, লবণ ফ্যাক্টরি, বাংলাদেশের বাসমতী 'বাংলামতি' ধান উৎপাদন প্রভৃতি।

জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৩৪.৯০%, অকৃষি শ্রমিক ৬.২২%, শিল্প ৩.৫১%, ব্যবসা ১৯.৬০%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৫.১৭%, চাকরি ১৮.২৭%, নির্মাণ ১.৯৯%, ধর্মীয় সেবা ০.২১%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.৭৮% এবং অন্যান্য ৯.৩৫%।

সংস্কৃতি

জারি, সারি, কীর্তন, গাজীর গান, হালুই গান, মনসার ভাসান, ভাটি পূজার গান উল্লেখযোগ্য। কাবাডি, গোল্লললাছুট, হাডুডু, ঘোড়দৌড়, কানামাছি, লাঠিখেলা, কুস্তি, ডাংগুটি, নৌকাবাইচ, বাঘবন্দি, জোড়-বিজোড় প্রভৃতি খেলা এ অঞ্চলে এখনও প্রচলিত। বিভিন্ন নাট্যগোষ্ঠীর নাট্যচর্চাও এখানে পরিলক্ষিত হয়।

পর্যটন স্থান


স্থানীয় পত্র-পত্রিকা

খুলনা থেকে যে সমস্ত প্রত্রিকা প্রকাশিত হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ ডেইলী ট্রিবিউন, দৈনিক জন্মভূমি, দৈনিক পূর্বাঞ্চল, দৈনিক প্রবাহ, দৈনিক অনির্বাণ, দৈনিক জনবার্তা, দৈনিক তথ্য, দৈনিক রাজপথের দাবী, দৈনিক সত্যখবর, দৈনিক হিযবুল্লা, দৈনিক পাঠকের কাগজ, দৈনিক যুগের সাথী, দৈনিক কালান্তর, দৈনিক বিশ্ববার্তা, ডেইলী মেইল। খুলনাপিডিয়া, বর্তমান সাময়িকী: পুরুষোত্তমদ্যুতি, শিকড়, সাহিত্য পত্রিকা পদাতিক। সাপ্তাহিক: খুলনা, জনভেরী, পদধ্বনি, রূপসা, ছায়াপথ, গণবাণী। অবলুপ্ত সাময়িকী: আগামী, ইত্যাদি, দেশকাল।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব:





খুলনা বিভাগ পরিচিতি ও ইতিহাস



খুলনা বিভাগ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের মধ্যে একটি এবং এটি দেশের দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থিত। ২০১১ সালের আদমশুমারী অনুয়ায়ী, বিভাগটির আয়তন ২২,২৮৫ বর্গ কিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ১৫,৫৬৩,০০০ জন। খুলনা বিভাগের সদর দপ্তর খুলনা শহর। এই বিভাগের সদর দপ্তর খুলনা শহর হলো ঢাকাচট্টগ্রাম শহরের পরে বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর। খুলনা বিভাগের ২য় বৃহত্তম শহর কুষ্টিয়া, ৩য় বহত্তম শহর যশোরখুলনা বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রূপসা নদী এবং ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রাচীনতম নদী বন্দরগুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম। খুলনা, যশোরকুষ্টিয়া অঞ্চল বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প ও বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় খুলনাযশোর এবং কুষ্টিয়া অঞ্চল নিয়ে গঠিত এই বিভাগ কে শিল্প ইন্ডাস্ট্রির বিভাগ হিসেবে ডাকা হয়। খুলনা শহর থেকে ৪৮ কি.মি. দূরে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দর মোংলা বন্দর অবস্থিত। দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বন্দর খুলনা বিভাগের যশোরে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রথম রেলপথ এবং এশিয়ার সর্ববৃহৎ চিনিকল কেরু এন্ড কোম্পানি খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলাতে অবস্থিত। এছাড়া কুষ্টিয়ায় রয়েছে ভারী শিল্পাঞ্চল। বাংলাদেশের কয়েকটি উঁচু ভবনের মধ্যে কুষ্টিয়ার বিআরবি কেবল টাওয়ার অন্যতম যা ৪০ তালা। এছাড়া চুয়াডাঙ্গাতে রয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভিটা, যশোরে রয়েছে মাইকেল মধুসূদন দত্তের ভিটা, কুষ্টিয়ায় রয়েছে কবি রবীন্দ্রনাথের ভিটা, বাগেরহাটে রয়েছে ষাট গম্বুজ মসজিদ সহ খুলনা বিভাগের জেলা গুলো তে রয়েছে অনেক নিদর্শন। পৃথিবী বিখ্যাত উপকূলীয় বন সুন্দরবন খুলনা বিভাগের দক্ষিণাংশে অবস্থিত। খুলনা বিভাগের খুলনা, বাগেরহাটসাতক্ষীরা জেলায় সুন্দরবনের বিস্তৃতি ঘটেছে। খুলনাকে সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার বলা হয়। এছাড়া কুষ্টিয়া তে রয়েছে লালন শাহ এর মাজার, চুয়াডাঙ্গাতে রয়েছে ঘোলদাড়ী শাহী মসজিদ এবং যশোরে রয়েছে বহু ঐতিহাসিক সব নিদর্শন।[১][২] রাজধানী ঢাকা থেকে খুলনা শহরের দূরত্ব সড়কপথে ৩৩৩কি.মি.। রাজধানী সহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সংগে স্থলপথ, আকাশপথ, জলপথ ব্যবহার করা যায়। ১৯১২ সালে থেকে অত্র অঞ্চলে নদীপথে স্টিমার (স্টিমবোট) চলাচল করে।খুলনা বিভাগের জেলা গুলোর মধ্যকার যোগাযোগ ব্যবস্থা দেশের অন্যান্য জেলা গুলোর থেকে অনেক ভালো

প্রতিষ্ঠাকাল এবং ইতিহাস

ব্রিটিশ ভারতে খুলনা বিভাগ ছিল প্রেসিডেন্সি বিভাগ এর একটি অংশ। ১৯৪৭ সালের আগে প্রেসিডেন্সি বিভাগের ছয়টি প্রধান জেলা ছিল, হাওড়া, কলকাতা, চব্বিশ পরগনা, খুলনা, অবিভক্ত যশোর এবং অবিভক্ত নদিয়া। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় এই বিভাগটিকে দুটি ভাগে বিভক্ত করে। খুলনা জেলা এবং যশোর এবং নদিয়া জেলার সিংহভাগ নব প্রতিষ্ঠিত পূর্ব বাংলার অংশ হয়ে যায়। এবং প্রেসিডেন্সি বিভাগের বাকি জেলাগুলি পশ্চিমবঙ্গ এর অংশ হয়ে যায়। ১৯৪৮ সালে পূর্ববঙ্গের নদিয়া জেলার সিংহভাগ নিয়ে নতুন কুষ্টিয়া জেলা গঠন করে। এবং পূর্ববঙ্গ সরকার যশোর, খুলনাকুষ্টিয়া জেলাকে রাজশাহী বিভাগে যুক্ত করে৷ ১৯৬০ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকার সেই সময়ের রাজশাহী বিভাগের কুষ্টিয়া, যশোরখুলনা এবং ঢাকা বিভাগের বরিশাল,নিয়ে খুলনা বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৯৩ সালে খুলনা বিভাগ থেকে আলাদা করে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়।

ভৌগোলিক অবস্থান

খুলনা বিভাগ এর পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সীমানা, উত্তরে রাজশাহী বিভাগ, পূর্বে ফরিদপুর বিভাগবরিশাল বিভাগ এবং দক্ষিণে বিখ্যাত ম্যানগ্রোভ নামে পরিচিত সুন্দরবন সহ বঙ্গোপসাগরের উপর তটরেখা রয়েছে। এটি গঙ্গা নদীর দ্বীপ বা গ্রেটার বেঙ্গল ডেল্টার একটি অংশবিশেষ। অন্যান্য নদীর মধ্যে রয়েছে মধুমতি নদী, ভৈরব নদকপোতাক্ষ নদ। এছাড়াও অঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের কয়েকটি দ্বীপ রয়েছে।


প্রশাসনিক জেলা

খুলনা বিভাগ ৫৯টি উপজেলা (উপবিভাজন) ও নিম্নলিখিত ১০টি জেলা (জিলা) নিয়ে গঠিত হয়েছে:[৩]
ক্রমজেলাপ্রশাসনিক
কেন্দ্র
এলাকা
কিমিবর্গ.
জনসংখ্যা
১৯৯১ আদমশুমারী
জনসংখ্যা
২০০১ আদমশুমারী
জনসংখ্যা
২০১১ আদমশুমারী <
কুষ্টিয়া জেলাকুষ্টিয়া১,৬০৮.৮০১,২০২,১২৬১,৭৪০,১৫৫১,৯৪৬,৮৩৮
খুলনা জেলাখুলনা৪,৩৯৪.৪৫২,৩১০,৬৪৩২,৫৭৮,৯৭১৩,৯১৮,৫২৭
চুয়াডাঙ্গা জেলাচুয়াডাঙ্গা১,১৭৪.১০৮০৭,১৬৪১,০০৭,১৩০১,১২৯,০১৫
ঝিনাইদহ জেলাঝিনাইদহ১,৯৬৪.৭৭১,৩৬১,২৮০১,৫৭৯,৪৯০১,৭৭১,৩০৪
নড়াইল জেলানড়াইল৯৬৭.৯৯৬৫৫,৭২০৬৯৮,৪৪৭৭২১,৬৬৮
বাগেরহাট জেলাবাগেরহাট৩,৯৫৯.১১১,৪৩১,৩২২১,৫৪৯,০৩১১,৪৭৬,০৯০
মাগুরা জেলামাগুরা১,০৩৯.১০৭২৪,০২৭৮২৪,৩১১৯১৮,৪১৯
মেহেরপুর জেলামেহেরপুর৭৫১.৬২৪৯১,৯১৭৫৯১,৪৩০৬৫৫,৩৯২
যশোর জেলাযশোর২,৬০৬.৯৪২,১০৬,৯৯৬২,৪৭১,৫৫৪২,৭৬৪,৫৪৭
১০সাতক্ষীরা জেলাসাতক্ষীরা৩,৮১৭.২৯১,৫৯৭,১৭৮১,৮৬৪,৭০৪১,৯৮৫,৯৫৯
মোট১০১০২২,২৮৪.২২১২,৬৮৮,৩৮৩২১৪,৭০৫,২২৩১৫,৬৮৭,৭৫৯

শিল্প প্রতিষ্ঠান

খুলনা বিভাগ শিল্পে সমৃদ্ধ একটি বিভাগ। খুলনা বিভাগের প্রধান সমৃদ্ধ জেলা হল কুষ্টিয়া, যশোর,খুলনা। খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনা জেলাতে অসংখ্য শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়াও বাগেরহাট সহ বাকি জেলা গুলোতে কিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

শিক্ষা

বিভাগ সহ উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:


বিশ্ববিদ্যালয়[সম্পাদনা]

সরকারি[সম্পাদনা]

বেসরকারি[সম্পাদনা]

মেডিকেল কলেজ[সম্পাদনা]

সরকারি[সম্পাদনা]

বেসরকারি[সম্পাদনা]

কলেজ[সম্পাদনা]

স্কুল[সম্পাদনা]

কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান[সম্পাদনা]

  1. যশোর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  2. মাগুরা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  3. খুলনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  4. খুলনা মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  5. ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  6. চুয়াডাঙ্গা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  7. কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  8. সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  9. মাগুরা টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ
  10. বিসিএমসি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয়
  11. ম্যানগ্রোভ ইন্সটিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি
  12. খান জাহান আলী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
  13. সিটি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
  14. সরকারি টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট,খুলনা

মাদ্রাসা[সম্পাদনা]

  1. খুলনা আলিয়া কামিল মাদ্রাসা, খুলনা
  2. দারুল কুরআন সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসা-খুলনা
  3. সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা খুলনা
  4. চুয়াডাঙ্গা ফাজিল মাদ্রাসা
  5. চুয়াডাঙ্গা মহিলা দাখিল মাদ্রাসা
  6. ফয়লাহাট আছিয়া কারামতিয়া সিনিয়র আলিম মাদ্রাসা- রামপাল, বাগেরহাট।
  7. আগরদাড়ী আমিনিয়া কামিল মাদ্রাসা,সাতক্ষীরা
  8. কায়বা-বাইকোলা ওসমানীয়া দাখিল মাদ্রাসা, শার্শা
  9. মনিপুর ভি, বি দাখিল মাদ্রাসা, আনুলিয়া আশাশুনি, সাতক্ষীরা


অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

খুলনায় ৬টি সমন্বিত সাধারণ ও বৃত্তিমূলক (আইজিভি) বিদ্যালয় রয়েছে এবং এবং ইউসেপ এর একটি টেকনিক্যাল স্কুল (অবহেলিত শিশুদের জন্য শিক্ষা), যা একটি অ-লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সেবা করে আসছে।

সংবাদপত্র ও পত্রিকা

খুলনা বিভাগ থেকে প্রকাশিত দৈনিক এবং সাপ্তাহিক খবরের কাগজ সমূহ: দৈনিক গ্রামের কাগজ, লোকসমাজ, সপন্দন,

  • দৈনিক পূর্বাঞ্চল,
  • দৈনিক খুলনাঞ্চল
  • দৈনিক দৃষ্টিপাত
  • দৈনিক দক্ষিণের মশাল
  • খুলনা নিউজ,
  • দৈনিক মাথাভাঙ্গা
  • দৈনিক সাতক্ষীরা নিউজ,
  • দৈনিক খেদমত
  • দৈনিক সময়ের খবর,
  • দৈনিক আমার একুশ
  • Daily Tribune,
  • দৈনিক জন্মভূমি,
  • দৈনিক অনির্বাণ,
  • দৈনিক প্রবাহ
  • দৈনিক তথ্য
  • পত্রদূত
  • গ্রামের কাগজ,
  • খুলনা গেজেট
  • দৈনিক খুলনার জনগন 24
  • যুগের বার্তা

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ



তথ্যসূত্র- উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে




Khulna Division
খুলনা বিভাগ


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমার বাংলা নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url
amarbangla
amarbangla
Our Telegram Group / Channel Join Now
Our Facebook Page Follow Now
amarbangla
daraz