সুস্বাদু খিচুড়ি রান্নার রেসিপি
খিচুড়ি একটি বাঙালি খাবার যা ধান, পোলাও চাল, লেন্স দাল, সবজি, মসুর ডাল, ঘি, গরম মসলা এবং পানি ব্যবহার করে তৈরি হয়। এটি একটি প্রধান মহাদেশিক খাবার হিসাবে বিখ্যাত এবং খুবই জনপ্রিয় বিষয়। খিচুড়ি সাধারণত শীতে গরম করা হয় এবং শীতে গরম মাসলা, ঘি বা তেল, এবং সবজি বা মাংস দিয়ে পরিবর্তন করা যেতে পারে। খিচুড়ি পানি যতটা ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে অনেকটা নির্ধারিত নয়, তাই এটি একটি সহজ খাবার যা খাদ্য দ্রব্যের ভিত্তিতে আবিষ্কার করা যায়।
খিচুড়ি পার্টিকুলারভাবে বিশ্বাস করা হয় যে এটি আপার্টমেন্ট অথবা বিবাহ ব্যবস্থায় কিছু অতিরিক্ত খরচ না করে সহজেই প্রস্তুত করা যায়। এটি প্রায়শই বিভিন্ন ধরণের উপহার পেয়ে যায়, যেমন বিয়ে বাড়ি বা হোস্টেলে অবস্থিত থাকার সময় অনেক স্ত্রীরা সহজেই এটি তৈরি করতে পারেন।
খিচুড়ি গৃহিণীরা সবসময় প্রেয়সিং করতে পারেন যে যে সবজি বা মাংস সহ খিচুড়ি বানানো হবে, তাদের রেসিপি অনুসরণ করতে হবে। এটি একটি সহজ এবং স্বাস্থ্যকর খাবার হিসাবে পরিচিত এবং এটি ধারণ করা হয় যে খিচুড়ি শরীরে তাপমাত্রা প্রশান্ত করে এবং পাচনে সহায়তা করে।
আপনার জন্য সুস্বাদু খিচুড়ি রান্নার একটি সাধারণ রেসিপি দেখানো হলোঃ
উপকরণ:
- ১ কাপ বাসমতি চাল
- ১/২ কাপ মসুর ডাল
- ২ টেবিল চামচ সরিষার তেল
- ১ টেবিল চামচ ঘি (মঞ্জানী)
- ১ টেবিল চামচ জিরা গুঁড়া
- ১ টেবিল চামচ গরম মসলা গুঁড়া (ধনে-জিরা গুঁড়া, কালোজিরা গুঁড়া, শুকনো মরিচ গুঁড়া ইত্যাদি)
- ২ টি লবঙ্গ
- ১ টি ছোট টেজপাতা
- ২ টি দারুচিনির স্টিক
- ৪-৫ টি কার্ডামম
- ২ টি লবঙ্গের গোলমরিচ
- ১ টি স্টার এনিস
- নুন (স্বাদমতো)
- ২-৩ টেবিল চামচ ঘন গরম দুধ
- কাচা মরিচ (চাইলে অপশনাল)
- কিসমিস বা আলুবোখারা (সাজানোর জন্য)
প্রস্তুতি পদ্ধতি:
১. বাসমতি চাল ধুয়ে নিন এবং ভাল করে সিদ্ধ করুন। সিদ্ধ হলে চালটিকে ধুয়ে ছেঁকে রাখুন।
২. মসুর ডাল ধুয়ে নিন এবং নৌকা মসুর হওয়া সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
৩. একটি পাত্রে সরিষার তেল ও ঘি গরম করে তাতে লবঙ্গ, টেজপাতা, দারুচিনির স্টিক, কার্ডামম, লবঙ্গের গোলমরিচ, স্টার এনিস দিয়ে দিন। এগুলো চিনি করলে বেশি সুস্বাদু হয়।
৪. গরম মসলা গুঁড়া এবং জিরা গুঁড়া দিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে দিন।
৫. এবারে মসুর ডাল এবং সিদ্ধ চাল তাতে দিয়ে দিন। মসুর ডাল স্থান থেকে পর্যন্ত পানি ছাড়বে না এবং সিদ্ধ চালের পরিমান চাল ও মসুর ডালের পরিমাণের সমান হতে হবে।
৬. নুন দিয়ে মাঝারি আঁচে খিচুড়ি সাধারণত ১৫-২০ মিনিট রান্না করুন। রান্না শেষে ঘন গরম দুধ দিয়ে দিন এবং সব মসলা ভাল করে মিশিয়ে নিন।
৭. খিচুড়ি পরিবেশন করার আগে উপরে কিসমিস বা আলুবোখারা ছিটিয়ে দিন। এটি আরো আরোম এবং সুস
সুস্বাদু খিচুড়ি রান্নার রেসিপি নিচে দেওয়া হলোঃ
উপকরণ:
- ১ কাপ বাসমতি চাল
- ১/২ কাপ মসুর ডাল
- ২ টেবিল চামচ সরিষার তেল
- ১ টেবিল চামচ ঘি (মঞ্জানী)
- ১ টেবিল চামচ জিরা গুঁড়া
- ১ টেবিল চামচ গরম মসলা গুঁড়া (ধনে-জিরা গুঁড়া, কালোজিরা গুঁড়া, শুকনো মরিচ গুঁড়া ইত্যাদি)
- ২ টি লবঙ্গ
- ১ টি ছোট টেজপাতা
- ২ টি দারুচিনির স্টিক
- ৪-৫ টি কার্ডামম
- ২ টি লবঙ্গের গোলমরিচ
- ১ টি স্টার এনিস
- নুন (স্বাদমতো)
- ২-৩ টেবিল চামচ ঘন গরম দুধ
- কাচা মরিচ (চাইলে অপশনাল)
- কিসমিস বা আলুবোখারা (সাজানোর জন্য)
প্রস্তুতি পদ্ধতি:
১. বাসমতি চাল ধুয়ে নিন এবং ভাল করে সিদ্ধ করুন। সিদ্ধ হলে চালটিকে ধুয়ে ছেঁকে রাখুন।
২. মসুর ডাল ধুয়ে নিন এবং নৌকা মসুর হওয়া পর্যন্ত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
৩. একটি পাত্রে সরিষার তেল ও ঘি গরম করে তাতে লবঙ্গ, টেজপাতা, দারুচিনির স্টিক, কার্ডামম, লবঙ্গের গোলমরিচ, স্টার এনিস দিয়ে দিন। এগুলো চিনি করলে বেশি সুস্বাদু হয়।
৪. গরম মসলা গুঁড়া এবং জিরা গুঁড়া দিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে দিন।
৫. এবারে মসুর ডাল এবং সিদ্ধ চাল তাতে দিয়ে দিন। মসুর ডাল স্থান থেকে পর্যন্ত পানি ছাড়বে না এবং সিদ্ধ চালের পরিমান চাল ও মসুর ডালের পরিমাণের সমান হতে হবে।
৬. নুন দিয়ে মাঝারি আঁচে খিচুড়ি সাধারণত ১৫-২০ মিনিট রান্না করুন। রান্না শেষে ঘন গরম দুধ দিয়ে দিন এবং সব মসলা ভাল করে মিশিয়ে নিন।
৭. খিচুড়ি পরিবেশন করার আগে উপরে কিসমিস বা আলুবোখারা ছিটিয়ে দিন। এটি আরো আরোম এবং সুস্বাদু করবে।
এই রেসিপিটি অনুযা
এই রেসিপিটি অনুযায়ী, আপনি সুস্বাদু খিচুড়ি পাচ্ছেন। তবে আপনি যদি আরও মজাদার স্বাদ পেতে চান তবে আরও কিছু উপায় এই খিচুড়ির স্বাদ বাড়াতে পারেন:
- পাত্রে ঘি গরম করে তাতে বাদাম বা কাজু কুচি দিন। তা দিতে পারেন একটি আদা ও রসুন কুচির মিশ্রণ বা বেগুন কুচি দিতে পারেন। এটি স্বাদ ও আরোম বাড়িয়ে দেবে।
- মসলা গুঁড়ায় কুচি আদা এবং কাচা মরিচ দিয়ে দিন। এটি খিচুড়ির মসলা স্বাদ উন্নত করবে।
- আপনি বিভিন্ন মসলা বা গুঁড়া যেমন ধনে পাতা, পুদিনা পাতা, হলুদ গুঁড়া, গরম মসলা পাউডার ইত্যাদি ব্যবহার করে স্বাদ বাড়াতে পারেন।
- আপনি বাসমতি চাল ও মসুর ডালের পরিবর্তে বাদামি চাল ব্যবহার করতে পারেন। এটি খিচুড়িকে আরও স্বাদিষ্ট করবে।
- আপনি প্রয়োজনমতো পানি ব্যবহার করে খিচুড়ির কনসিস্টেন্সি নির্ধারণ করতে পারেন। কিছু মানুষ মাঝারি কনসিস্টেন্সি পছন্দ করেন, আর কিছু অনেক কম পানি ব্যবহার করেন যাতে খিচুড়ি গাঢ় হয়ে থাকে।
উপরের সব উপায় দিয়ে আপনি আপনার খিচুড়ির স্বাদ বাড়াতে পারেন। আপনার স্বাদমতো পরিবর্তন করতে এবং স্বাদ ও আরোম বাড়াতে আপনার পছন্দমত সহায়ক উপকরণ অ্যাড করতে পারেন। রান্নার সময়ে স্বাদমত পরিমাণ ও প্রকার মসলা ব্যবহার করুন যা আপনার পছন্দে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আশা করি আপনি সুস্বাদু খিচুড়ি তৈরি করতে সফল হবেন এবং ভালো করে খাবার করবেন। শুভ ভোজন করুন!
আমার বাংলা নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url